মানুষ ভুল থেকে শেখে। ফ্রিল্যান্সারদের ক্ষেত্রে একথা সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য। প্রতিপদে সমস্যায় পড়ে তাদেরকে শিখতে হয়। প্রত্যেকেরই রয়েছে নিজস্ব নানারকম অভিজ্ঞতা। নিজে ঠকার আগে অন্যের অবস্থা থেকে কি শেখা যায় না! কোন কাজগুলি সবচেয়ে বড় সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে জেনে নিন। হয়ত আগে থেকেই সাবধানে থাকতে পারেন।
ফেসবুক নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছূ নেই। সবচেয়ে জনপ্রিয় সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট, ইচ্ছে করলে যে কোন সময় নিজের নাম লিখিয়ে সদস্য হতে পারেন, অল্প কথায় আপনার বক্তব্য প্রকাশ করতে পারেন, ছবি সেখানে রেখে অন্যদের দেখাতে পারেন। এর মাধ্যমে অন্য ফেসবুক সদস্যদের সাথে বন্ধুত্ব গড়তে পারেন। যাকে পছন্দ তারজন্য লাইক বাটনে ক্লিক করবেন। বেশি বন্ধু বিষয়টিকে কৃতিত্ব হিসেবে দেখা হয়। বিখ্যাত ব্যক্তিদের অনেকের রয়েছে লক্ষ লক্ষ বন্ধু।
ডিজিটাল ইমেজ মানেই ফটোশপ। আপনি ফটোশপে কাজ করেন অথচ আয় করার সুযোগ পাবেন না সেটা হয় না। নিজের মনের মত ডিজাইন তৈরী করুন এবং সেগুলি বিক্রি করুন ইন্টারনেটের মাধ্যমে। যত বেশি ক্রেতা কিনবে আপনি তত বেশি অর্থ পাবেন। ফ্রিলান্সার আপনার ডিজাইন বিক্রির সব ব্যবস্থা করে দেবে।
একসময় এর নাম ছিল GetAFreelancer, বর্তমান নাম Freelancer। আউটসোর্সিং কাজের জন্য শীর্ষস্থানীয় প্রতিস্ঠান। তাদের সাইটে রয়েছে লক্ষ লক্ষ কাজ। কম্পিউটার ব্যবহার করে করা যায় এমন যেকোন কিছু। ডাটা এন্ট্রি থেকে প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক ডিজাইন থেকে এনিমেশন, ওয়েব সাইট ডিজাইন থেকে মোবাইল, যেকোন কাজই পেতে পারেন তাদের মাধ্যমে। তাদের সাইটে গিয়ে ফরম পুরন করুন, কাজের লিষ্ট দেখে এপ্লাই করতে শুরু করুন।
চাকরী বা ব্যবসার বদলে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনি যথেষ্ট পরিমান আয় করতে পারেন। সেটা ডাটা এন্ট্রির মত সহজ কাজই হোক আর প্রোগ্রামিং এর মত দক্ষতার কাজই হোক। অনেকে বলেন এটাই ভবিষ্যতের কাজের নিয়ম। বর্তমানে যেমন কোন কোম্পনীকে কাজ করানোর জন্য বেতন দিয়ে কর্মী নিয়োগ করতে হয়, ভবিষতে তারা একাজের জন্য ইন্টারনেটের ওপর নির্ভর করবেন। যে কেউ যোগাযোগ করে সেই কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এতে দুপক্ষেরই লাভ। সাধারনভাবে আউটসোসিং নামে পরিচিত এই কাজ আপনি করবেন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে। কাজের তালিকা দেখে ঠিক করবেন আপনি কোন কাজ করতে চান, সেজন্য যোগাযোগ করবেন। তারা যদি মনে করে আপনি সেকাজ ঠিকভাবে করতে পারবেন তাহলে তারা কাজ দেবেন।
বর্তমানে স্মার্ট পেশার অন্যতম একটি হলো অনলাইনে আয় তথা ফ্রিল্যান্সিং। অনেকের কম্পিউটার থাকা সত্যেও ফ্রিল্যান্সিং সম্পকির্ত কোর্স জানা না থাকায় ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও এ পথে আসতে পারছেন না। আর অনেকে বিভিন্ন ভুয়া প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং নামে কিছু রেফারেন্স লিংকে ক্লিক, কিংবা ক্যাপচা এন্টি, ইত্যাদির মাধ্যমে মাসের পর মাস সময় ব্যয় করে অবশেষে ব্যর্থ এবং বিরক্ত হয়ে ফিরে আসেন। আবার কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে শুধুমাত্র ওডেস্ক এ একাউন্ট খুলেন, কিন্তু পরীক্ষা, প্রোফাইল ১০০%, উপযু্ক্ত পোর্টফলিও,
নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে কাজ করানোকে আউটসোর্সিং বলে। যাঁরা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে দেন, তাঁদের ফ্রিল্যান্সার বলে। ফ্রিল্যান্সা রমানে হলো মুক্ত বা স্বাধীন পেশাজীবী। আউটসোর্সিংয়ের কাজের খোঁজ থাকে, এমন সাইটে যিনি কাজটা করে দেন, তাঁকে বলা হয় কনট্রাকটর (তিনি কনট্রাক্টে কাজ করেন)।
আর যিনি কাজ দেন, তাঁকে বলে বায়ার/এমপ্লয়ার(তিনি কনট্রাক্টে কাজ দেন)।
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে দেওয়ার আগেই যদি চিন্তা করেন রাতারাতি বড়লোক বনে যাবেন তাহলে বোধহয় ভূল করছেন! এক্ষেত্রে অনেকটা সময়ের ব্যাপারও আছে। আপনাকে মাথায় রাখতে হবে কাজের ক্ষেত্রে কিছুটা দক্ষতা থাকলেও ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনি একজন নতুন। তাই আপনাকে এগোতে হবে সময় নিয়ে, ধীরে ধীরে। আবার এটাও মনে করার কারণ নেই যে নতুন হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি হয়ত ভাল কিছু করতে পারবেন না বা উন্নতি করতে অনেক বেশি সময় লেগে যাবে। মনে রাখবেন ধৈর্য রাখতে না পারলে যে কোন কাজে আপনি সহজে সফল হবেন না যেটা ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রেও
আমাদের দেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে পরিচিত বিশ্বের কাছে। যার কারণে পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেখা যায় যে আমাদের দেশের শিক্ষীত তরুণ ছেলেদের প্রায় ৪৩% ছেলেই বেকারত্বের করাল গ্রাসে নিমজ্জিত।
ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি ইদানীং খুব বেশি শোনা যায়। প্রচুর লেখা পড়ি এ সম্পর্কে। কেউ কেউ হতাশ।কারও কারও মনে প্রশ্ন, কোন কাজ তার জন্য উপযুক্ত। যেকোন কাজ ভাল ভাবে শিখে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।
বর্তমানে স্মার্ট পেশার অন্যতম একটি হলো অনলাইনে আয় তথা ফ্রিল্যান্সিং। অনেকের কম্পিউটার থাকা সত্যেও ফ্রিল্যান্সিং সম্পকির্ত কোর্স জানা না থাকায় ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও এ পথে আসতে পারছেন না। আর অনেকে বিভিন্ন ভুয়া প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং নামে কিছু রেফারেন্স লিংকে ক্লিক, কিংবা ক্যাপচা এন্টি, ইত্যাদির মাধ্যমে
ইন্টারনেটে টাকা আয়ের পথ ---- Ways to earn money online, part-1
ইন্টারনেট ব্যবহার করে টাকা আয় করা যায়। চাকুরীর জন্য ধর্না দিতে হয় না, চাকরীক্ষেত্রের বিরূপ পরিবেশ মুখ বুজে মেনে নিতে হয় না, এখানে-ওখানে দৌড়াদৌড়ি করতে হয় না। ঘরে বসে নিজের সুবিধেজনক সময়ে কাজ করলেই চলে। দক্ষতা যত বেশি আয় তত বেশি, এই একটামাত্র নিয়মে মাসে লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। অন্তত কাগজে কলমে। বাস্তবে আপনি কতটা করতে পারবেন সেটা আপনার ওপর। এখানে কিছু পদ্ধতির কথা পর্যায়ক্রমিকভাবে জানানো হচ্ছে।
ফেসবুক নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছূ নেই। সবচেয়ে জনপ্রিয় সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট, ইচ্ছে করলে যে কোন সময় নিজের নাম লিখিয়ে সদস্য হতে পারেন, অল্প কথায় আপনার বক্তব্য প্রকাশ করতে পারেন, ছবি সেখানে রেখে অন্যদের দেখাতে পারেন। এর মাধ্যমে অন্য ফেসবুক সদস্যদের সাথে বন্ধুত্ব গড়তে পারেন। যাকে পছন্দ তারজন্য লাইক বাটনে ক্লিক করবেন। বেশি বন্ধু বিষয়টিকে কৃতিত্ব হিসেবে দেখা হয়। বিখ্যাত ব্যক্তিদের অনেকের রয়েছে লক্ষ লক্ষ বন্ধু।
ডিজিটাল ইমেজ মানেই ফটোশপ। আপনি ফটোশপে কাজ করেন অথচ আয় করার সুযোগ পাবেন না সেটা হয় না। নিজের মনের মত ডিজাইন তৈরী করুন এবং সেগুলি বিক্রি করুন ইন্টারনেটের মাধ্যমে। যত বেশি ক্রেতা কিনবে আপনি তত বেশি অর্থ পাবেন। ফ্রিলান্সার আপনার ডিজাইন বিক্রির সব ব্যবস্থা করে দেবে। অবশ্যই আপনাকে দৃষ্টিনন্দন, কাজের উপযোগি এবং ডিজাইনের নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে। এজন্য রয়েছে কিছু গাইডলাইন। সেগুলি জেনে নিন। . ফটোশপে ডিজাইনের সময় ডিজাইনের গঠন ঠিক রাখুন। লেয়ার কিংবা গ্রুপগুলিকে এমনভাবে সাজান যেন সেগুলির নাম দেখে সহজে বোঝা যায় কোনটির কাজ কি। শুরুতেই Head, body এবং foot নামে তিনটি লেয়ার গ্রপ তৈরী করে নিতে পারেন, এরপর নির্দিষ্ট লেয়ারগুলিকে সেখানে রাখতে পারেন।
একসময় এর নাম ছিল GetAFreelancer, বর্তমান নাম Freelancer। আউটসোর্সিং কাজের জন্য শীর্ষস্থানীয় প্রতিস্ঠান। তাদের সাইটে রয়েছে লক্ষ লক্ষ কাজ। কম্পিউটার ব্যবহার করে করা যায় এমন যেকোন কিছু। ডাটা এন্ট্রি থেকে প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক ডিজাইন থেকে এনিমেশন, ওয়েব সাইট ডিজাইন থেকে মোবাইল, যেকোন কাজই পেতে পারেন তাদের মাধ্যমে। তাদের সাইটে গিয়ে ফরম পুরন করুন, কাজের লিষ্ট দেখে এপ্লাই করতে শুরু করুন।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন বর্তমানে অত্যন্ত আলোচিত বিষয়। বিভিন্ন সুত্র থেকে যারা এবিষয়ে খোজখবর নিচ্ছেন তারা প্রায়ই কিছু ভুল ধারনার শিকার হন। একাজে হাত দেয়ার আগে ভুল ধারনাগুলি সম্পর্কে জেনে নিন।
এডসেন্স ব্যবহারে উতসাহ দেয়ার ক্ষেত্রে গুগল অগ্রনী ভুমিকা পালন করে। সেইসাথে নিয়ম মেনে সেটা ব্যবহার করা হচ্ছে কি-না সেবিষয়ে অত্যন্ত সচেতন। নিয়মের বাইরে কিছু দেখলে সেই একাউন্ট বাতিল করে দেয়। আপনার বহু দিনের পরিশ্রম মুহুর্তে শেষ হয়ে যেতে পারে। যেকারনে তাদের নিয়মের তালিকাও বেশ দির্ঘ্য (www.google.com/adsense/terms ). আপনি এডসেন্স ব্যবহারে আগ্রহী হলে যে নিয়মগুলি মানে হবে হবে এবং যে ভুলগুলি করা যাবে না সেগুলি সংক্ষেপে তুলে ধরা হচ্ছে এখানে; . একই ব্যক্তি বা প্রতিস্ঠান একাধিক এডসেন্স একাউন্ট ব্যবহার করতে পারবে না। আপনার যদি একাধিক সাইট থাকে এবং সেগুলিতে এডসেন্স ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই ভিন্ন নামের হতে হবে। নয়ত গুগল সবগুলি একাউন্ট বন্ধ করে দেবে। . এডসেন্স সম্পর্কিত গুগলের দেয়া কোডের কোনধরনের পরিবর্তন করা যাবে না। সামান্যতম পরিবর্তন করলেই সেই একাউন্ট বাতিল করা হবে।
চাকরী বা ব্যবসার বদলে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনি যথেষ্ট পরিমান আয় করতে পারেন। সেটা ডাটা এন্ট্রির মত সহজ কাজই হোক আর প্রোগ্রামিং এর মত দক্ষতার কাজই হোক। অনেকে বলেন এটাই ভবিষ্যতের কাজের নিয়ম। বর্তমানে যেমন কোন কোম্পনীকে কাজ করানোর জন্য বেতন দিয়ে কর্মী নিয়োগ করতে হয়, ভবিষতে তারা একাজের জন্য ইন্টারনেটের ওপর নির্ভর করবেন। যে কেউ যোগাযোগ করে সেই কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এতে দুপক্ষেরই লাভ।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করার পদ্ধতিগুলির মধ্যে রিভিউ লেখা জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি। এর সুবিধে হচ্ছে আপনাকে শুধুমাত্র লেখা বিষয়ে পারদর্শী হতে হয়। একথা বলে কাজটিকে সহজভাবে দেখা হচ্ছে না, বরং প্রোগ্রামিং কিংবা এনিমেশনের সাথে তুলনা করে এটুকু বলা যেতে পারে এই কাজগুলির জন্য আপনার পড়াশোনার সম্পর্ক থাকতে হয়। অংক কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে না পড়ে আপনি প্রোগ্রামিংএ খুব ভাল করতে পারেন না। অন্যদিকে যে কোন বিষয়ে পড়াশোনা করা ব্যক্তিরই কোন বিষয়ে লেখার দক্ষতা থাকতে পারে। এজন্যই স্কুলে-কলেজে রচনা লিখতে শেখানো হয়।
যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে সহজে আয় করতে চান তাদের কাছে পিটিসি অত্যন্ত আকর্ষনীয় বিষয়। অন্তত তাত্বিকভাবে কাজটি খুব সহজ। নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট ওপেন করবেন, নির্দিস্ট লিংকে ক্লিক করবেন। আপনার একাউন্টে টাকা জমা হতে থাকবে। আয়ের এরচেয়ে সহজ পথ হয়না। বাস্তবে এই পদ্ধতির পেছনে অন্য অনেকগুলি বিষয় জড়িত। যদি একাজে হাত দিতেই চান তাহলে সেটা জেনে নেয়াই ভাল। প্রথম কথা, ক্লিক করলে আপনাকে টাকা দেবে কেন ? কে দেবে ? বর্তমান বিশ্ব চলে বিজ্ঞাপনের জোরে। আর ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের বিশাল যায়গা। এরই মধ্যে ছাপানো বিজ্ঞাপনকে ছাড়িয়ে গেছে ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন। সব ধরনের কেনাকাটা করা যায় ইন্টারনেট ব্যবহার করেই, কাজেই সেই বিবেচনায় ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন সুবিধেজনক।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করতে চান ? খুব সহজে ? করতে পারেন। ইন্টারনেটে ফাইল আপলোড করুন। যখনই কেউ সেই ফাইল ডাউনলোড করবে প্রতি ডাউনলোডের জন্য আপনি টাকা পাবেন। কি আপলোড করবেন তা নিয়েও ভাবার কিছু নেই। বিভিন্ন টরেন্ট সাইট, ইউটিউব যেখান থেকেই হোক না কেন, জনপ্রিয় ফাইল ডাউনলোড করে আপলোড করুন।
ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনার পক্ষে যাকিছু করা সম্ভব সবই আপনি করলেন। যা জানা প্রয়োজন জানলেন, টাকা খরচ করে ইন্টারনেট সংযোগ নিলেন, ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আউটসোর্সিং সাইটে গিয়ে কাজ নিলেন, সেটা করে জমাও দিলেন। এরপর আপনার হিসেবের পালা। আপনি টাকা পাবেন কিভাবে। এখানে যেহেতু আপনার সব ইচ্ছাই যথেষ্ট না সেহেতু আগেই হিসেব করে নেয়া ভাল। আগে দেখে নেয়া যাক তারা দেয় কিভাবে। সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে ভিসা-মাষ্টারকার্ডের মত ক্রেডিট কার্ড। তারা আপনার নামে টাকা জমা দিতে পারে সাথেসাথেই, আপনিও সাথেসাথেই সেটা পাবেন। উন্নত দেশগুলিতে মানুষ কেনাকাটা থেকে শুরু করে ট্যাক্সিভাড়া পর্যন্ত দেয় ক্রেডিটকার্ডের মাধ্যমে। কাজেই তারা এই পদ্ধতি বেশি ব্যবহার করবে সেটাই স্বাভাবিক।
সরকার ঘোষনা দিয়েছেন ডিজিটাল বাংলাদেশের। প্রতিদিন এবিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে আগামীতে আউটসোর্সিং হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়ের উতস, কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় যায়গা। তারপরও যারা একাজ করবেন তারা অনেকেই অন্ধকারে রয়ে গেছেন। অনেকেই জানেন না ঠিক কি করবেন। কি যোগ্যতা প্রয়োজন হবে, কি কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হবে, কি কাজ করতে হবে, কাজ কোথায় পাওয়া যাবে, কত টাকা পাওয়া যাবে, কিভাবে পাওয়া যাবে। এই প্রশ্নগুলির উত্তর ধারাবাহিকভাবে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে এখানে। প্রথমেই একটা কথা পরিস্কার করে নেয়া ভাল। বলা হচ্ছে কাজ করে অর্থ উপার্জনের বিষয়ে। কাজেই আপনাকে কাজ করতে হবে, সে কাজ শিখতে হবে, অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। আপনার দক্ষতা যত বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ তত বেশি। এটাই একমাত্র পথ। যদি কাজ শিখতে এবং করতে পর্যাপ্ত আগ্রহ এবং চেষ্টা না থাকে তাহলে সময় নষ্ট না করাই ভাল। সহজে অর্থ উপার্জন বলে যা বুঝানো হয় তা আসলে ততটা সহজ না। আউটসোর্সিং কি ?